বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের ৯ম সভা অনুষ্ঠিত

বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের ৯ম সভা অনুষ্ঠিত

বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের ৯ম সভা গতকাল ২৯ নভেম্বর ২০২৩ বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসের বোর্ড রুমে সকাল ১১টায় অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় গুরুত্বপূর্ণ বেশ কিছু একাডেমিক বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। একাডেমিক কাউন্সিলের সভায় সভাপতিত্ব করেন বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপ-উপাচার্য ও উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. আনন্দ কুমার সাহা । সভায় উপস্থিত ছিলেন কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান স্কুলের ডীন এবং ইংরেজি বিভাগের প্রধান প্রফেসর শহীদুর রহমান, প্রকৌশল স্কুলের ডীন প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আব্দুল গোফফার খান, ব্যবসায় প্রশাসন ও আইন স্কুলের ডীন এবং ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের প্রধান ড. কানিজ হাবিবা আফরিন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি স্কুলের ডীন ডা. আব্দুল আউয়াল।

এছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার ও সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের প্রধান প্রফেসর ড. ফয়জার রহমান, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রধান প্রফেসর ড. হাবিবুল্লাহ, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের পক্ষে প্রতিনিধিত্ব করেন সহকারী অধ্যাপক সাবিনা ইয়াসমিন, অর্থনীতি বিভাগের কো-অর্ডিনেটর প্রফেসর ড. ইলিয়াস হোসেন, আইন ও মানবাধিকার বিভাগের কো-অর্ডিনেটর প্রফেসর আবু নাসের মো. ওয়াহিদ, ফার্মেসী বিভাগের প্রধান (ভারপ্রাপ্ত) মোনালিসা মনোয়ার, পাবলিক হেলথ বিভাগের কো-অর্ডিনেটর ডা. মো. জাওয়াদুল হক, জার্নালিজম, কমিউনিকেশন অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের কো-অর্ডিনেটর শাতিল সিরাজ এবং একাডেমিক কাউন্সিলের সদস্য সচিব ও বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার সুরঞ্জিত মন্ডল।

এছাড়াও বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক কাউন্সিলের সম্মানিত সদস্য রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণবিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর ড. তানজিমা ইয়াসমিন, ভূতত্ত্ব ও খনিবিদ্যা বিভাগের প্রফেসর ড. চৌধুরী সারওয়ার জাহান এবং ফলিত পদার্থবিজ্ঞান ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রফেসর ড. আবু বকর মো. ইসমাইল এই সভায় উপস্থিত থেকে তাঁদের মূল্যবান মতামত প্রদান করেন এবং বিভিন্ন একাডেমিক বিষয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণে সহযোগিতা করেন।

সভায় চলমান ও আগামীর শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনার বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করা হয়। এছাড়া ইউজিসির নির্দেশনা অনুসারে ঙইঊ (ওবিই) কারিকুলামভিত্তিক শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা, গবেষণায় বৃদ্ধি, বিভিন্ন বিভাগের সিলেবাস সংশোধন, পাঠ্যক্রম কমিটি পুনর্গঠন, টিউশন ফি, দ্বিপাক্ষিক চুক্তি এবং শিক্ষাছুটিসহ নানা দিকনির্দেশনা মূলক আলোচনা করা।